Unknown crocodile
0 Subscriptions 0 Followers
মীর আজিজ হাসান (যশোর), কেশবপুর প্রতিনিধি।
===============================
কেশবপুর উপজেলার গড়ভাংগা বালিকা বিদ্যালয়ে আজ সোমবার বিকাল ০৩ ঘটিকার সময় একমাস মেয়াদী হকি প্রশিক্ষন কর্মশালা শুরু হয়েছে।
একমাস মেয়াদী হকি প্রশিক্ষন কর্মশালা পরিচালনা করবেন গড়ভাংগা বালিকা বিদ্যালয়ের ক্রিড়া শিক্ষক সাইদুল ইসলাম।
গড়ভাংগা বালিকা বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ৭নং পাঁজিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সুযোগ্য সাধারণ সম্পাদক ও চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশি জনাব আব্দুল আহাদ আলবাহার।
বিশেষ অতিথি হিসাবে অত্র প্রশিক্ষন কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি সিদ্ধান্ত বসু ও গড়ভাংগা বালিকা বিদ্যালয়ের সুযোগ্য প্রধান শিক্ষক সুপ্রভাত বসু।।
তারিখঃ 16/11/2021
মোবাইল নং- 01716 144548
আমরা অনেকেই কমবেশি খুশকির সমস্যায় ভুগে থাকি। খুশকি আসলে হচ্ছে আমাদের মাথার মরা চামড়া বা ডেড সেলস বলা যেতে পারে। খুশকি দূর করতে অনেক কিছুই ব্যবহার করা হয়।
১) খুশকি দূর করতে নারিকেল তেল (খুশকি দূর করার উপায়)
নারিকেল তেল মাথার তালুর পানিশূন্যতা এবং খশকির প্রবণতা কমিয়ে দেয়। নারিকেল তেল আপনি তিন দিন পর পর ব্যাবহার করবেন। খেয়াল রাখবেন যেন খুব বেশী ও কম না হয়ে যায়। তাহলে আবার সমস্যা হবে।
২) খুশকি দূর করার উপায় (অ্যালোভেরা)
অ্যালোভেরার জেল ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
একটা ডাল ভেঙ্গে তার জেল চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রেখে দিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট তারপর স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সেটি পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে আপনার খুশকি দূর হয়ে যাবে। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার না করে।
৩) অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার না করা
আমরা হয়তো জানি না অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করার ফলে তার রাসায়নিক পদার্থ যেটা রয়েছে সেটা আমাদের মাথার মাথার ত্বকের ভারসাম্য নষ্ট করে। তাই এখন থেকে নর্মাল anti-dandruff শ্যম্পু গুলো ব্যবহার বন্ধ করে দিন, এতে খুশকির সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন।
৪) ভাল অর্গানিক শ্যাম্পু ব্যবহার করুন
বাজারে অনেক ধরনের ভালো অর্গানিক শ্যাম্পু পাওয়া যায় যেমন রোজমেরি, সেইস জজোজা, টি ট্রি, এসেনশিয়াল তেল ইত্যাদি। এগুলো সাধারণত আমাদের ত্বকের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং স্ট্রং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে এগুলোর মাঝে। মাথার তেল উৎপাদনে ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে এসব অর্গানিক শ্যাম্পুগুলো এবং বাজে কিছু রাসায়নিক থেকে পুরোপুরি মুক্ত তাই আপনি বাজার থেকে কোন ভাল অর্গানিক শ্যম্পু কিনে এনে ব্যবহার করুন। এতে আপনার খুশকির সমস্যা আর হবে না।
৫) টেনশন না করা (খুশকি দূর করার উপায়)
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে টেনশন বা চিন্তা করলে মাথার খুশকি বেড়ে যায় তাই সবসময় টেনশন বা চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন এতে খুশকির পরিমাণ কমে যাবে।
৬) শ্যাম্পু ব্যবহার করা কমিয়ে দিতে হবে সপ্তাহে দুইবার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
৭) ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করতে হবে।
৮) টি ট্রি অয়েল
এই টি ট্রি অয়েল এ রয়েছে মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা খুশকি দূর করতে কার্যকরী। আমরা সাধারণত আঙ্গুল দিয়ে যে ভাবে তেল ব্যবহার করে থাকি ঠিক সেইভাবেই ব্যবহার করতে হবে এটি।
৯) গোসলের আগে নারিকেল তেল ব্যবহার
আপনাদের জন্য রয়েছে আরও একটি কার্যকরী টিপস সেটি হল আপনি গোসল করার ৩০ মিনিট আগে খুব ভালো করে নারিকেল তেল চুলের মধ্যে লাগিয়ে নিন তারপর ভালো করে মেসেজ করুন তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহার করবেন সপ্তাহে 2 থেকে 3 বার, দেখবেন আপনার খুশকির সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
১০) খুশকি দূর করতে নিমপাতা
নিমপাতাতে রয়েছে এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা চুল পড়া দূর করতে খুব কার্যকর। চুলের যত্নে এটা অনেক প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রথমে কয়েক কাপ পানির সাথে কিছু নিম পাতা সিদ্ধ করে নিন। এরপর ঠন্ডা হলে এগুলো দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে ফেলুন বা নিম পাতা বেঁটে মাথায় লাগিয়ে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে খুশকি দূর হয়ে যাব।
উপরোক্ত নিয়মগুলো ছাড়াও আপনি এই ওষুধগুলো ব্যবহার করতে পারেন:
Nyclobet shampoo plus ketocon shampoo mixed
every alternate day keep it for 5 minutes during taking bath.
Clarizol solution at night.
পুরো চেহারার শুধু এক স্থানে একটি দাগ। যে কারো নজর প্রথম গিয়ে পড়ে সে দাগের দিকেই। এটি নষ্ট করে দেয় পুরো চেহারার সৌন্দর্যকে।
আজ আমরা এমনই এক প্রকার দাগ সম্পর্কিত বিষয়ে আলোচনা করবো, যার নাম মেছতা। আমরা প্রথমে মেছতা কেন হয় সে বিষয়ে আলোচনা করবো, এবং তারপর আলোচনা করবো এর চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে।
তাহলে চলুন, শুরূ করা যাক।
গ্রীক শব্দ মেলাজ থেকে মেলাজমা শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ কালো। যে কেউ এতে আক্রান্ত হতে পারে তবে মহিলারাই বেশি আক্রান্ত হয়, বিশেষ করে যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ওষুধ গ্রহণ করেন বা হরমোন থেরাপি নেন। ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা বেশি দেখা যায়।
ত্বক কালো হওয়ার প্রধান উপাদান হল মেলানিন, যা তৈরি হয় ত্বকের একটু নিচে অবস্থিত melanocyte এ, এবং Transport হয় ত্বকের উপরে অবস্থিত keratinocyte এর মধ্যে। এতে যত মেলানিন থাকবে ত্বক তত কালো হবে। নির্দিষ্ট জায়গায় মেলানিন বেড়ে যাওয়াই মেছতা তৈরীর কারন।
এই মেলানিন উৎপন্ন হয় Tyrosine নামে এক Amino Acid থেকে Tyrosinase enzyme এর সহায়তায়।
এখন মনে করতে পারেন, এই amino acid বিহীন প্রোটিন খেলেই তো মেছতা থেকে বাঁচা যায় !
না! এটি একটি Non-Essential Amino Acid, যা না খেলেও আপনার শরীরে তৈরি হবে।
তাহলে উপায়??
Tyrosinase Enzyme টাকেই বন্ধ করতে হবে। হ্যাঁ, এ এনজাইমটাকে বন্ধ করেই মেসতার দাগ দূর করা যায়।
আমাদের শরীরকে যে চামড়া আবৃত করে রাখে, তার বাহিরের অংশকে বলা হয় ইপিডার্মিস এবং এর ইমিডিয়েট নীচের অংশকে বলা হয় ডার্মিস। আমরা বলেছি, মেছতা হচ্ছে স্কীন বা চামড়ার উপরিভাগে মেলানিনের উপস্থিতির ফলে সৃষ্ট এক প্রকার কালো দাগ। আর মেলানিন তৈরী হয় মেলানোসাইট নামক এক প্রকার কোষের মধ্যে। মেলানোসাইট হচ্ছে চামড়ার মধ্যকার এক প্রকার কোষ।
মেলানোসাইটে মেলানিন তৈরীর প্রক্রিয়া তিনটি ধাপে সম্পন্ন হয়।
১) এক্টিভেশান অফ মেলানোসাইট
২) সিনথেসিস অফ মেলানিন
৩) এক্সপ্রেশান অফ মেলানিন অন দ্যা সারফেস অফ দ্যা স্কিন।
প্রথমে আসি,
এক্টিভেশান অফ মেলানোসাইটঃ
এতে কিছু ফ্যাক্টর জড়িত, যা মেলেনোসাইটকে এক্টিভেট করে। মেলানোসাইট এক্টিভেট না হলে তা হতে মেলানিন তৈরী হবেনা। আর মেলানোসাইটকে এক্টিভেট করে কিছু জিনিস, যেমন- সূর্যের আলো, প্রচন্ড মানসিক চাপ, ইরিটেশান, জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি ও হরমোন থেরাপী।এগুলোই মূলত মেলানোসাইটকে এক্টিভেট করে এবং মেলানিন তৈরী করে। মেলানোসাইট এক্টিভেট হবার পর, এখান থেকে বিভিন্ন প্রকৃয়ার মাধ্যমে মেলানিন সিনথেসিস হয়। আমরা বলেছি, মেলানোসাইট চামড়ার একটু নীচে অবস্থিত থাকে। এখানে মেলানিন তৈরী হবার পর উক্ত মেলানিন চামড়ার উপরে অবস্থিত কেরাটিনোসাইট নামক কোষে পৌঁছে। এখানে যতো মেলানিন থাকবে, ত্বক ততবেশি কালো হবে এবং এর চিকিৎসাও তত জটিল হবে।
মুখের দাগ দূর করার জন্য হরেক রকমের কসমেটিক্স ব্যবহার করা হয়, যার অনেক উপাদানই ক্ষতিকর। মিডিয়ার কল্যানে আমারাও এ বিষয়ে অবগত। সুতরাং মেছতার দাগ দূর করার জন্য আমরা এর মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট সম্পর্কে আলোচনার চেষ্টা করবো।
তবে মেছতার চিকিৎসার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকা। অর্থাৎ, সূর্যের আলোকে সরাসরি শরীরে পড়া থেকে প্রটেক্ট করা। সেজন্য ক্যাপ, বিভিন্ন ধরনের পোষাক, (কোন গ্রহনযোগ্য অথোরিটি কতৃক অনুমোদিত) সানস্ক্রীম বা লোশন ব্যবহার করা যেতে পারে। এটিই প্রাথমিক চিকিৎসা, তবে পূর্ন চিকিৎসা নয়। আমেরিকান একাডেমী অফ ডার্মাটোলজির মতে, শুধুমাত্র সানস্ক্রীম যথেষ্ট নয়।
তাহলে উপায়??
US FDA- তিনটি উপাদানের সমন্বয়ে একটি ড্রাগের অনুমোদন দিয়েছে, যা মেছতার চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী। তিনটি উপাদানের মধ্যে রয়েছে-
হাইড্রোকুইনোন, ট্রিটিনয়িন এবং ফ্লুসি হাইড্রোকুইনোন
আমরা প্রথমে বলেছিলাম, মেলানিন উৎপন্ন হয় Tyrosine নামে এক Amino Acid থেকে Tyrosinase enzyme এর সহায়তায়।
Tyrosine একটি Non-Essential Amino Acid, যা শরীরে নিজ থেকেই তৈরি হবে। Tyrosinase Enzyme টাকে বন্ধ করলেই মেছতার দাগ দূর করা সম্ভব হবে। আর হাইড্রোকুইনোন এ কাজটিই করে।
ট্রিটিনয়িন এটি এক প্রকার ভিটামিন। এটি স্কীনকে সুন্দর করে, মোলায়েম ও আকর্ষনীয় করে তোলে।
ফ্লুসিনোলন এসিটোনাইডঃ এটি এক প্রকার মাইল্ড কর্টিকস্টেরয়েড। মাইল্ড কর্টিকসটেরয়েড হবার কারনে এটিকে স্কীনে ব্যবহার করা যায়। এটি স্কীনে কোন প্রদাহ বা ইনফ্লামেশান থাকলে অথবা কোন চুলকানী থাকলে তা দূর করে।
এভাবেই তিনটি মূল উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত এ ড্রাগটি মেছতার চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকরী ঔষুধ। এর কোয়ালিটি ও গুনগত মানের উপর বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষনার পর বর্তমানে এটি মেছতার চিকিৎসায় ফার্স্ট লাইন ট্রিটমেন্ট হিসেবে বিশ্ব জুড়ে সমাদৃত।
এছাড়াও আমাদের এ অঞ্চলের অর্থাৎ এশিয়ার রোগীদের উপর চালানো এক গবেষনায় দেখা যায়, এ ড্রাগটি এশিয়ার রোগীদের উপর খুবই কার্যকরী। এবং মাত্র চার সপ্তাহ ব্যবহারে এটি মেছতার দাগ অনেকটা তুলে ফেলে এবং আট সপ্তাহ ব্যবহারে এটি মেছতা প্রায় নির্মূল করে।
বর্তমানে এ ড্রাগটি ব্যবহৃত হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও।
তুলনামূলক ভাবে দামে স্বস্তা, শুধুমাত্র হাইড্রোকুইনোন এর চেয়ে এর অধিক কার্যকারীতা, প্রমানিত ফলাফল এবং এক্সেলেন্ট সেফটি প্রোফাইল এ ড্রাগটিকে মেছতার চিকিৎসায় সব দিক দিয়ে গ্রহনযোগ্য ড্রাগে পরিনত করেছে।
এক গবেষনায় এ ড্রাগ নিয়ে করা একটি স্টাডিতে দেখা যায়, ৬৬% পেশেন্টই প্রথম চার সপ্তাহের মধ্যেই সুস্থ হয়েছেন। এবং এক টানা ৫২ সপ্তাহ ব্যবহারেও এর কোন সাইড ইফেক্ট দেখা যয়নি। এটি Safe এবং Effective.
এবার আমরা ব্যবহার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।
প্রথমে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিন।
হাতের আংগুলে খানিক্টা ক্রিম নিয়ে তা মেছতার স্থানে আলতোভাবে ঘষুন।
ক্রীমের কালার অদৃশ্য হওয়া পর্যন্ত ঘষতে থাকুন।
শোয়ার আধাঘণ্টা পুর্বে এ ক্রিম ব্যবহার করা উত্তম। দিনের বেলায় ব্যবহার করলে অবশ্যই সানক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
অতীব গূরত্বপূর্ন একটি বিষয় হচ্ছে, গর্ভাবস্থায় এ ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না। আর অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করূন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী এ ঔষুধ বাজারজাতকরণ শুরু করেছে। এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ড হলো-
ইবনেসীনার আমেলা।
ইনসেপ্টার ট্রাইমেলা
এবং জিস্কার মেলাট্রিন।।
Basic Info
Adorn Mahin (born: 18 May 2004) is a Bangladeshi Singer-Songwriter, Music Composer, Author, and a Multi-Instrumentalist from Bangladesh. He is The Founder, Main Vocal, Lyricist and Lead Guitarist of the Rock band named “Abyssfectus”. He is also a Founder, Owner, Lyricist and Music Composer of the Studio “Adorn Lab”.
Solo Career
Adorn Mahin is A Passionate Musician. He interested in music from an early age, in 2016 he started his musical journey. After 2020 he start his musical career as an Instrumental Artist. Performing at a variety of venues, making dozens of appearances and continuing to record new singles like; Snow with Beat(2021), Vibe of Summer(2022), Crazy Ghost(2022). Adorn has been earning the admiration and affection of fans since 2021. Since 2022 he Released his first Instrumental Album "Zero Express".
Musical Groups
Adorn and his brother panned for starting a band together. In 2022 they Named a Band called “Abyssfectus”. His brother HR Fahim is a Drummer, Co-founder and Manager of the band. And Adorn is the Founder, Main Vocal, Lyricist and Lead Guitarist of the Band.
Early Life
Tajbhir Ahmed Mahin (also know as Adorn Mahin) is a Bangladeshi Singer-Songwriter, Composer, and a Multi-Instrumentalist. He born on 18th May 2004 in Dhaka Bangladesh. Adorn Started his musical journey as an independent all-rounder musician. In a single effort he learnt to play Tabla, Drums, Guitar and Vocals.
Social Links
Facebook; https://facebook.com/AdornMahen
Instagram; https://instagram.com/adornmahin
Twitter; https://twitter.com/AdornRockzz
YouTube; https://youtube.com/@AdornMahin